SEO হচ্ছে যেখানে সাইট টি প্রমট করতে হবে ও শির্ষ স্থানে ধরে রাখতে হবে সেখানে ভাল মানের আর্টিকেল খুবি গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। এবং হ্যাঁ, মানসম্পন্ন আর্টিকেল কে এসইও এর পূর্বশর্ত বলাহয়। এজন্য বলা হয় “কন্টেন্ট ইজ কিং”
গুগল এর সাথে সম্পৃক্ততা
Google কে পাশ কাটিয়ে না গিয়ে সহযোগিতা করা খুবই জরুরী গুগল এর জন্য ওয়েবসাইট প্রস্তুত করতে গুগলের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে হবে অথবা ব্ল্যাকহ্যাট এসইও প্রয়োগ করতে হবে। মনে রাখতেহবে, ব্ল্যাকহ্যাট এসইও দীর্ঘস্থায়ী কোন পদ্ধতি না, হতে পারে ব্ল্যাকহ্যাট পদ্ধতিতে খুব দ্রুত যা র্যাংক করানো যায় তবে সেটা খুবই অল্প সময়ের জন্য। র্যাংক ধরে রাখতে হলে অবশ্যই গুগল এর নিয়ম-নীতি অনুসরন করতে হবে এবং তা হবে স্থায়ী।
সবসময় গুগল কে বুঝে ও তার নিয়ম মেনে চলতে হবে
আমরা যখন বলি আমাদের ব্ল্যাকহ্যাট পরিহার করে গুগল এর সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে, তার অর্থ শুধু এই নয় যে তা মানলেই হবে গুগল এর দেওয়া নিয়ম গুলিও নিজেদের কাজের মাঝে প্রতিফলন ঘটাতে হবে। গুগল কিওয়ার্ড বা সার্চকৃত শব্দের হুবহু মিলে যাওয়া রেজাল্ট গুলি প্রদর্শন করে। সার্চ রেজাল্টগুলো অনেক বড় ডাটাবেস থেকে সংগ্রহ করাহয়। খুব সাধারণ ভাবে, পাঠক দের জন্য আর্টিকেল লিখতে হবে যেভাবে তারা চায়, গুগল এর জন্য নয়। তবেই সাইট রাঙ্ক করবে।শুধু ভাল মানের লেখা থাকাটাই যথেষ্ট নয়, ভাল মানের লেখাকে জনপ্রিয় ও হতে হবে
আগেই বলা হয়েছে, খুব ভাল মানের লেখা থাকাটা খুবি গুরুত্ব পূর্ণ। তারপরেও শুধু ইউনিক ও ভাল লেখা থাকাটা যথেষ্ট নয়। অরগানিক পাঠক নাও আশতে পারে। কারণ লেখাটি শুধু পাবলিশ করলেই তো গুগল জানতে পারবে না, আর জানতে পারলেও ভাল বলে গ্রহণ করবেনা।
এই দুরাবস্থা কাটানোর উপায় হল লেখাটিকে জনপ্রিয় হতে দেওয়া। যদি ঐ লেখাটিকে ফেসবুক বা অন্য কোন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করাহয় তবে লেখা টিতে কোন মন্তব্য লেখা হতে পারে বা অন্য কেউ শেয়ার করতে পারে।
গুগল এগুলোকে চিহ্নিত করে এবং বিবেচনা করেই পোস্ট টিকে পপুলার হিসাবে ধরে নেয়। তারপরেই অন্য কেউ যখন ঐ ধরনের কোন কিছু খোঁজ করে তখন ঐ লেখাটি রেজাল্টে প্রথমে দেখা যায়। তখন অনেক ভিজিটর পাওয়া যাবে।
অপ্রয়োজনীয় লেখাগুলি ফেলে দিন
পুরাতন লেখা গুলো মুছেফেলা প্রয়োজন। যদি কমপক্ষে ২ বছরের পুরাতন এমন কোন পোস্ট থাকে আর তাতে যদি কোন ভিজিটর না থাকে এবং যদি লিঙ্ক এর সমতা বজায় না থাকে তাহলে তা মুছেফেলাই ভাল। যদি ওগুলো রাখতে চান তবে নো ইনডেক্স হিশাবে রাখতে পারেন। যাতে সাম্প্রতিক লেখা গুলোর সমতা ঠিক থাকে। সেই সব পেজ গুলোই নো ইনডেক্স হিসাবে থাকা উচিৎ যা সার্চ রেজাল্টে কোন মূল্য নেই। অপ্রয়োজনীয় পেজ গুলো নো ইনডেক্স রাখা যেতে পারেপ্রত্যেকেই তাদের লেখা গুলোকে হোম পেজ সহ সার্চ রেজাল্টে রাঙ্ক করাতে চায়। যাইহোক About Me ও Contact Me পেজ গুলোর রাঙ্ক করানোর প্রয়োজন নেই। একইসাথে Terms of Service ও Privacy Policy কে ও রাঙ্ক করানোর প্রয়োজন নেই। লেখাটির শিরোনামে অবশ্যই কিওয়ার্ড থাকতে হবে।